করোনা আবহে এবার মাস্ক ও পকেটওয়ালা অভিনব ‘মিনু’ শাড়ি
রূপম চট্টোপাধ্যায়
শারদীয়া উৎসবে ভারতীয় নারীর অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অনুষঙ্গ শাড়ি। আধুনিক মেয়েদের পোশাক বৈচিত্র্য বাড়লেও শাড়ির জায়গা কেউ দখল করতে পারেনি। তাই নারীর পছন্দের শেষকথা শাড়ি। আর ঐতিহ্য ও আধুনিকতার মিশেলে সেই শাড়ি আজ ‘মিনু’ নামে নারীর অন্তর জয় করেছে। কম দামে আকর্ষণীয় নকশায় টেকসই মিনু শাড়ি সবাইকে পিছনে ফেলে দিয়েছে।
করোনার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে মাস্ক অপরিহার্য। তাই মাস্ক এখন পোশাকের অঙ্গ। কেতাদুরস্ত মহিলাদের শাড়ি ও ব্লাউজের ম্যাচিং এখন পূর্ণতা পায় মানানসই মাস্ক পেলে। সেই চাহিদা পূরণ করতেই ‘মিনু’ নিয়ে এসেছে শাড়ির সঙ্গে ম্যাচিং করে আকর্ষণীয় মাস্ক। অবাক হওয়ার মতো হলেও সত্যি যার দাম ৪০০ থেকে ৪৫০ টাকা। এর সঙ্গে মিনুর অভিনব সংযোজন শাড়ির পকেট। মহিলাদের টুকিটাকি জিনিসের জন্য হয় একটা ব্যাগ বা আঁচল ভরসা। পুরুষদের পোশাকে পকেট থাকে। শাড়িতে পকেট অসম্ভব! কিন্তু সেই অসম্ভবকে সম্ভব করেছে মিনু। মহিলাদের মোবাইল বা পার্স রাখতে ‘মিনু’ এবার নিয়ে এল এক তুলনাহীন সমাধান। পকেটওয়ালা শাড়ি। যার দাম ৫৭০ টাকার কাছাকাছি।
এছাড়া ‘মিনুর’ অন্যতম আকর্ষণ তাঁতের শাড়ি। ঢাকাইয়ের আদলে সোনালি প্রিন্টের শাড়িও এনেছে তারা। এই বাহারি ও আরামদায়ক শাড়ির দাম মাত্র ৪২৫ টাকা। বয়স্কদের জন্য নতুন নকশায় মিনু এনেছে ‘শ্বেতাম্বরি’, দাম মাত্র ৪০০ টাকা। এই শাড়ির বিশেষত্ব গালা বর্ডার বুটিক প্রিন্ট।
রঞ্জনা ফ্লোরাল-এর বর্ণিল শাড়ি আধুনিকাদের মন কেড়েছে। এর চাহিদা প্রচুর। দাম মাত্র ৩৭০ টাকা। সাচি-র অর্ধেক অর্ধেক নকশার শাড়ি ও এরই ফ্লোরাল টাইপ ‘বান্টি ঊর্বশী’ তরুণীদের খুবই মন পছন্দ। দাম ৪০০ টাকা। এর সঙ্গে আছে রঙিন ফুলেল নকশায় জার্মান রঙে তৈরি ‘পরী’। অপূর্ব দেখতে এই শাড়ি মাত্র ৩৮০ টাকায় পাওয়া যাবে।
Comments are closed.