ডায়মন্ড হারবারে আক্রান্ত শমীক ভট্টাচার্য, গাড়ি ভাঙচুর ও লুঠপাটের অভিযোগ

নিজস্ব সংবাদদাতা : বড়সড় হামলার মুখে পড়লেন বিজেপির রাজ্য মুখপাত্র তথা প্রাক্তন বিধায়ক শমীক ভট্টাচার্য। প্রাক্তন বিধায়কের গাড়ি ঘিরে হামলা, ছুরি চালিয়ে আঙুল কেটে নেওয়ার চেষ্টা করে দুষ্কৃতীরা বলে অভিযোগ উঠেছে। ভাঙচুর এবং মারধরের পাশাপাশি লুঠপাটও চালানো হয়েছে বলে অভিযোগ। কেড়ে নেওয়া হয়েছে শমীকবাবুর সঙ্গে থাকা টাকাপয়সা, মোবাইল ফোনও। বিজেপির অভিযোগ, তৃণমূলের দুষ্কৃতীরাই শমীকবাবুর গাড়ির উপর এলোপাথাড়ি ইটবৃষ্টি করেছে। যদিও বিজেপির অভিযোগ অস্বীকার করেছে তৃণমূল কংগ্রেস।
प.बंगाल में ममता सरकार अपना कार्यकाल पूरा होने से पहले राज्य को अराजकता के चरम पर ले जाने की कोशिश में है। आज @BJP4Bengal के प्रवक्ता श्री समिक भट्टाचार्य पर डायमंड हार्बर इलाके में हमला किया गया। वे बच गए पर उनकी कार को नुकसान पहुंचा।
राज्य की पुलिस तो लगता है गहरी नींद में है! pic.twitter.com/pkUOdS5rrl
— Kailash Vijayvargiya (@KailashOnline) October 6, 2020
সূত্রের খবর, ডায়মন্ড হারবারের মোহনপুরে ‘কৃষক সুরক্ষা যাত্রা’ কর্মসূচিতে অংশ নিতে যাচ্ছিলেন শমীক ভট্টাচার্য। কেন্দ্রের নতুন কৃষি আইনের সমর্থনে জেলায় জেলায় প্রচারের জন্যই এই কর্মসূচি। সেখানে যাওয়ার পথে ডায়মন্ড হারবার এবং ফলতার মাঝামাঝি সহদেবপুর এলাকায় হামলা চালানো হয় শমীকের উপর।
শমীক ভট্টাচার্য বলেন, ‘কোনও প্ররোচনা ছাড়াই গোলমাল করা হল। আচমকা দেড়শো-পৌনে দুশো লোক লাঠি, রড, বাঁশ, ধারালো অস্ত্র নিয়ে এই হামলা করল। গাড়িটা ভেঙেচুরে দিয়ে সবাইকে নামিয়ে মারধর শুরু করল। মারধরের সঙ্গে লুঠপাট চালানো হল, অথচ পুলিশ দেখেও দেখল না।’
বিজেপির অভিযোগ, ফলতা থানা ঘটনার অভিযোগ জানাতে গেলে সহদেবপুর তাদের এলাকায় পড়ে না বলে জানায় পুলিশ। ডায়মন্ড হারবার থানার অন্তর্গত সহদেবপুর, তাই সেখানেই অভিযোগ জানাতে হবে বলে এড়িয়ে যায় ফলতা থানা। অন্যদিকে আহতদের হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার কোনও উদ্যোগ পুলিশ দেখায়নি বলে অভিযোগ করেন শমীক ভট্টাচার্য।
Comments are closed.